একবারের কথা, একটি গ্রামে সুন্দর আর প্রয়াত দিনের জীবন যাপন করছিল একটি ছেলে, তার নাম ছিল রহিম। রহিমের পরিবার খুবই গরিব ছিল, তারা কেবল অল্প আয় থেকে বাড়ির চালানোয় সন্তুষ্ট থাকত।
রহিম ছেলেটির একটি শখ ছিল লেখা ও পড়া। তিনি সকল সময় প্রতিদিন পড়াশোনা করতে অব্যস্ত থাকতেন। তার পড়াশোনার উদ্দেশ্যে স্কুলে যাওয়ার মতো পর্যাপ্ত অসুযোগ ছিল না। তবে, তিনি চেষ্টা করে অনলাইনে বিভিন্ন সাহায্যের স্তর পেয়ে একটি সরকারী স্কুলের পরীক্ষায় একটি সুপারিশপত্র পেয়েছিলেন।
রহিমের উপর তার অত্যন্ত কঠিন পরিশ্রম ও সংক্রান্ত সহানুভূতির ফলে তার সুপারিশপত্র অনেক ভালো কাজ করে। তার মেধাবী অনুভবের কারণে, তিনি একটি প্রায় পূর্ণ ছাত্রত্ব স্কুলে গেলেন, যেটি স্থানীয় কলেজ হতে নিজের কাছে নিযুক্ত হয়েছিল।
রহিম তার লেখা ও সাহিত্য প্রেমে নিখুঁত ছিলেন, তবে তার পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা মেনে নেওয়া গরমে, তিনি পেশাদার জীবনে হাত দিতে নিশ্চিত হয়ে উঠেছিলেন। তিনি পড়াশোনা চালিয়ে নিয়ে কাজে লাগলেন।
রহিম একটি গ্রামে অন্যের জন্য গল্প লিখতে শুরু করেছিলেন। তার গল্পগুলির সংস্করণ গ্রামের জন্য বিশেষভাবে সুন্দর ছিল। একটি দিন, একটি প্রকাশনা তার গল্প পাঠ করে তার লেখা প্রকাশ করতে সাহায্য করতে ইচ্ছুক হয়ে উঠল।
এর পরে, রহিমের লেখা ও সাহিত্য ক্ষেত্রে সাফল্য একটি একটি নামকরণ প্রাপ্ত হয়ে উঠে। তার গল্পের জন্য তাকে অনেকবার পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল। তার প্রতিটি লেখা লেখা একটি সফল গল্পের মূল নিয়ে নিতে থাকলেও, তিনি কখনও তার গ্রাম এবং পরিবারের মূল অধিকারী হতে পারে নি।
রহিমের গল্পগুলি বাংলার চেতনা জাগাতে সাহায্য করেছিল এবং অনেকের মধ্যে একটি উদাহরণ স্থাপন করেছিল যে, অপরাজিত চেষ্টা ও পরিশ্রম করলে সফলতা হয়ে উঠতে পারে।